জাতীয় পার্টির সরকার আমল ছিল এদেশের স্বর্ণযুগ। সেই দিনটি ফিরিয়ে পেতে জাতীয় পার্টিকে সমর্থন দিতে হবে। তার ধারাবাহিকতায় ২৮ নভেম্বর তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জাপার চেয়ারম্যান প্রার্থীকে বিজয় করতে হবে।
লাঙ্গলে ভোট দিলে উন্নয়ন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও চকরিয়া -পেকুয়ার সাবেক সাংসদ আলহাজ্ব মোহাম্মদ ইলিয়াছ ।
শনিবার বিকেলে পেকুয়ার মগনামায় লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলমগীর সওদাগরের পথসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, ২০১৪ সাল দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চকরিয়া-পেকুয়া থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর চকরিয়ার চেয়ে পেকুয়ায় বেশি উন্নয়ন সাধিত হয়েছে।
তিনি বলেন, মগনামা শরৎঘোনা হইতে উজানটিয়া, রাজাখালী ও পেকুয়া সদরে বিধ্বস্ত বেড়ীবাঁধ সংস্কার করে বন্যা এবং জলোচ্ছ্বাস থেকে মুক্ত পেয়েছে এলাকার মানুষ। অসংখ্য ছোট -বড় রাস্তা, গ্রামীণ সড়ক, বিস্তৃর্ণ জনপদে অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বভন নির্মান করেছি। উন্নয়নের ক্ষেত্রে চকরিয়া-পেকুয়ায় বৈষম্য করা হয়নি বলে উপরোক্ত কথা গুলো বলেছেন তিনি।
শনিবার বিকেলে মগনামার মহুরীপাড়া বাজারে অনুষ্ঠিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আলমগীর সাওঃ তথা লাঙ্গলের সমর্থনে পদ সভায় বক্তব্য রাখেন পেকুয়া উপজেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি এম দিদারুল করিম, চেয়ারম্যান প্রার্থী মগনামা জাপার সভাপতি আলমগীর সাওদাগর, উপজেলা জাপার সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুল ইসলাম, টইটং ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সভাপতি আব্দুল খালেক, রাজাখালী জাপা নেতা ডাঃ রুহুল আমিন, রেজাউল করিম, বারবাকিয়া জাপা নেতা শাহাদাত হোসেন ও উপজেলা মহিলা জাতীয় পার্টির সভানেত্রী আমাতুর রহীম হিরা প্রমূখ।