ঈদগাঁও থানা ভবনে অগ্নিসংযোগ, যন্ত্রপাতি ও সরকারি মালামাল ক্ষতি সাধনের বিষয়ে মামলা হয়েছে।
৯ সেপ্টেম্বর ঈদগাঁও থানায় এ মামলাটি দায়ের করা হয়।
মামলায় তিন/ চার হাজার অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার বাদি হয়েছেন একই থানার এএসআই (নিরস্ত্র) কাউসার হামিদ।
এ সংক্রান্ত প্রাথমিক তথ্য বিবরণী থানায় পেশ করা হয় ৮ সেপ্টেম্বর। ঘটনার তারিখ ও সময় ৫ আগস্ট বিকেল সাড়ে তিনটা থেকে রাত সাড়ে এগারোটা পর্যন্ত।
পেনাল কোড ও বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ মতে মামলাটি রুজু করা হয়।
বেআইনি জনতা মারাত্মক অস্ত্রে সস্তে সজ্জিত হয়ে দাঙ্গা রূপ ধারণ করে পুলিশের কর্তব্য কাজে বাঁধা দান, হত্যার উদ্দেশ্যে মারধর ও গুলিবর্ষণ করে রক্তাক্ত কাটা ও হাড়ভাঙ্গা জখম, চুরি, অন্তর্ঘাত কার্য্যকলাপ করা এবং তাতে সহায়তার অভিযোগ আনা হয়েছে এ মামলায়।
এতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে আনুমানিক এক কোটি টাকা।
মামলায় চায়না রাইফেল, বেশ কিছু অস্ত্রশস্ত্র ও গোলাবারুদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক উদ্ধার করে থানার অফিসার ইনচার্জের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে বলে বর্ণিত রয়েছে।
তবে এ মামলায় সুনির্দিষ্ট ভাবে কাউকে আসামি না করায় নানা আলোচনা চলছে জনমনে।
মামলার বাদি কাউসার হামিদ মামলা দায়েরের কথাটি নিশ্চিত করেছেন।