মহেশখালীতে মহিলাদের জরায়ুমুখে ক্যান্সার প্রতিরোধে কিশোরীদের এইচপিভি টিকার নিবন্ধনে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি লক্ষ্য আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৫ ই অক্টোবর মঙ্গলবার দুপুরে মহেশখালী উপজেলা কনফারেন্স হল রুমে আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও)ডা:আজমল হুদার সসঞ্চালনায় ইউনিসেফের সৌজন্য এ এইচপিভি টিকা নিবন্ধন সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে. সভাপতিত্ব করেন, মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মকর্তা ডাঃ মাহফুজুল হক, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীকি মারমা, মহেশখালী থানার ওসি তদন্ত তাজ উদ্দিন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ জাহিদুল রহমান, একাডেমীক সুপারভাইজার ফজলুল করিম, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শামশুল আলম, পৌর সচিব নুর আহমদ চৌধুরী, গোরকঘাটা মাদরাসার মোহতামিম মাওলানা মোনায়েম, মহেশখালী প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবুল বশর পারভেজ, উপজেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি মাওলানা ইউনুস,মাষ্টার নেচার উদ্দিন,সাংবাদিক মিছবাহ উদ্দিন আরজু এছাড়াও উপজেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মকর্তা, বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও শিক্ষার্থী বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উপস্থিত বক্তারা বলেন,হিউম্যান পেপিলোমা ভাইরাস (এইচপিভি) জরায়ুমুখ ক্যানসারের জন্য দায়ী একটি ভাইরাস। ইপিআই থেকে জানা গেছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) হালনাগাদ সুপারিশে এক ডোজ এইচপিভি টিকাই কার্যকর বলে জানানো হয়েছে। বিনামূল্যে ২০ হাজার বেশি কিশোরীকে লক্ষ্য রেখে টিকার কার্যক্রম শুরু। এটি পরিচালনা করবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই)।
এই বিষয়ে ইপিআই জানিয়েছে, এইচপিভি টিকা আজ ১৫ অক্টোবর থেকে মহেশখালী উপজেলা ও পৌরসভায় একসঙ্গে চার সপ্তাহ বা এক মাসে মোট ১৮ কর্মদিবসে এইচপিভি টিকাদান কর্মসূচি চলবে।
প্রথম ১০ কর্মদিবস শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অর্থাৎ ১৫ থেকে ২ নভেম্বর পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এইচপিভি কার্যক্রম শেষ করা হবে। ৪ থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত ৮ কর্মদিবসে স্কুলের বাইরে এলাকায় এলাকায় টিকা দেওয়া হবে।
www.vaxepi.gov.bd এই ঠিকানায় নিবন্ধন করে টিকা নিতে হবে।